বাংলাদেশের মাটি
প্রশ্ন: বাংলাদেশের মৃত্তিকার উৎপত্তি হয়েছে কোথা থেকে?
উ: টারশিয়ারী যুগের শিলা, প্লাইস্টোসিন যুগের চত্বর ভূমি এবং সাম্প্রতিকালের পলল ভূমি থেকে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
উ: ঢাকায়।
প্রশ্ন: প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের মাটিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উ: ৫ ভাগে। যথা: (ক) পাহাড়ি মাটি, (খ) ল্যাটোসেলিক মাটি, (গ) পলল মাটি, (ঘ) জলাভূমি মাটি এবং (ঙ) কোষ মাটি।
প্রশ্ন: পচা মাটিতে কোন গ্যাস উৎপন্ন হয়?
উ: মিথেন গ্যাস।
প্রশ্ন: ল্যাটোসেলিক মাটির রং কেমন?
উ: লালচে বাদামি।
প্রশ্ন: পাহাড়ি মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উ: চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটের পাহাড়ি এলাকায়।
প্রশ্ন: কোষ মাটির রঙ কী?
উ: বাদামি বা হলুদ।
প্রশ্ন: পীট মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উ: ফরিদপুরে।
প্রশ্ন: 'হিউমাস' মাটির কী উপকার করে?
উ: উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
প্রশ্ন: পাহাড়ি মাটির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য কী?
উ: অম্লতা।
প্রশ্ন: ল্যাটোসেলিক মাটির প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
উ: অম্লতা।
প্রশ্ন: কৃষিকাজের জন্য উপযুক্ত মাটি কোনটি?
উ: পলল মাটি।
প্রশ্ন: কোষ মাটির বৈশিষ্ট্য কী?
উ: অম্লতা (চাষের অনুপযোগী)।
প্রশ্ন: লাল মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উ: বরেন্দ্র অঞ্চল, মধুপুরের গড় ও ভাওয়ালের গড়ে।
প্রশ্ন: কোষ মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উ: চট্টগ্রামের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে।
প্রশ্ন: পলল মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উ: বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকায় (পদ্মা মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র নদীবাহিত) পলল মাটি দ্বারা গঠিত সমভূমি।
প্রশ্ন: ল্যাটোসেলিক মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উ: বরেন্দ্রভূমি ও মধুপুর গড় এলাকায়।
